পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধি
মোঃ মালেক চৌকিদারের বাড়ি
থেকে রাস্তার কাজ শুরু হয়
সেকান্দার চৌকিদারের বাড়ি থেকে ভায়া শহীদ হাওলাদার বাড়ি পর্যন্ত। বাউফল পটুয়াখালী
ধূলিয়া ইউনিয়নের ঘুূরছা কাঠিগ্রামের ইউপি সদস্য মোঃ জহির সরদার ও তার ভাই মোঃ জাহাঙ্গীর সরদার উভয় পিতা ইসরাইল সর্দার।স্থানীয় সূত্রে জানা যায় ইউপি সদস্য জহির সে ঠিকাদারি করেন।ইউপি সদস্য জহির বিভিন্ন প্রকল্প থেকে কাজ এনে তার ভাই জাহাঙ্গীর সরদার কে দিয়ে কাজ করান।ইউপি সদস্য জহির সরদার তার গ্রামের বেহাল থাকায়একটি রাস্তার ঐ রাস্তা কাজ বরাদ্দ এনে ইউপি সদস্য মোঃ জহির সরদার তার ভাই জাহাঙ্গীর কে দিয়ে কাজ করাতে থাকেন।ঘুরছা কাঠির গ্রামের লোকজন
অভিযোগ করে বলেন আমাদের এই রাস্তাটি দীর্ঘদিন পর্যন্ত বেহাল অবস্থায় রাখার কারণে আমাদের চলাফেরা করতে অনেক কষ্টকর। রাস্তাটির কিছু কিছু জায়গায় মাটি ফেলিয়ে রেখেছে আবার কোন কোন জায়গায় কোনরকম মাটি দিয়ে ঢেকে রেখেছে রাস্তা।
ঐ রাস্তাটি দিয়ে দৈনিক শতশত লোক চলাফেরা করেন।
এতে দেখা যায় কোন গাড়ি ও ওই এলাকার ছাত্র-ছাত্রী সহ সাধারণ জনগণ চলাফেরা করতে কষ্ট কর হয়।ঘূরছা কাঠি গ্রামের লোকজন
বলেন ইউপি সদস্য জহির সরদারের ভাই জাহাঙ্গীর সরদার বলেন রাস্তার কাজের৷ বিল করতে কোন ঝামেলা নেই কারণ আমাদের উপরস্থ কর্মকর্তা আছে।ইউপি সদস্য জহির সরদার
সরকারি বরাদ্দ এনে তার বাড়ির সামনে একটি নদীতে পাকা ঘাট করেন।এ ছাড়া তার বিষয়ে নারী কেলেঙ্কারি অভিযোগ রয়েছে।
ইউপি সদস্য মোঃ জহির সরদার সে অনিয়ম করে।
বিজিপি কার্ড দিয়েছেন যাদের বাড়িঘর ও পাকা বিল্ডিং আছে।