মোঃ সানি জোবাইর রনি
আজিজ নগর ষ্টেশন থেকে লোহাগাড়া পর্ষন্ত চলছে টোকেন ও স্টিকার বানিজ্য প্রশাসনের নীরব ভূমিকা…. লেগুনা , মাহিন্দ্রা,সি এন জি অন্যন্য নিষিদ্ধ গাড়ি তাদের নেই কোনো ড্রাইভিং লাইসেন্স
ও গাড়ির কাগজপত্র যার ফলে কক্সবাজার মহাসড়কে প্রতিদিন ঘটে দুই চারটা বড় দুর্ঘটনা,এতে করে নিহত হচ্ছে প্রতি বছর হাজার হাজার মানুষ…
কারণ সিএনজি এবং অন্যান অবৈধ গাড়ী গুলা
কোন শৃঙ্খলা মানে না,
হাইওয়ে পুলিশকে বারবার জানানোর পরও ব্যবস্থা নিবে বলে আর কোন ব্যবস্থা নেন না, তাদের সাথে অনেকবার যোগাযোগ করেও কোন আশা সৎ উত্তর পাইনি….
এ সমস্ত অবৈধ গাড়িগুলো কিভাবে পুলিশের নাকের ডগায় চলে জানতে চাইলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক হাইয়ে পুলিশের কর্মকর্তা জানান এগুলো আইনের আওতায় আনার জন্য তারা বিভিন্ন সময় অভিষান করলে অনেক সাংবাদিক নাম দারি তাদেরকে ফোন করে, এবং তারা মাসিক হিসেবে টুকেন দিয়ে সিএনজি সহ বিভিন্ন অবৈধ গাড়ি ছাড়িয়া আনার জন্য তদবির করে এবং তাদেরকে ফোন করে সুপারিশ করে, জানা যায় কিছু নাম ধারি সাংবাদিক প্রতি গাড়ি থেকে মাসে ৩ হাজার টাকা করে চাঁদা নেয়
পুলিশের থেকে বাঁচানোর নাম করে,
এই ব্যাপারে দোহাজারি ও চিরিঙ্গা হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের সঙ্গে অনেক বার কথা বলার পরেও তারা কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করতেছেন না. তারা জানান আমরা বিভিন্ন সময় অভিযান করলেও দু দিন পর আবার এগুলো শুরু হয়ে যায়..
তবে কদিন পর আমরা শক্ত অবস্থান নিবো এই ব্যপারে
প্রশাসনের নাকের ডগায় কি ভাবে এমন অবৈধ সিএনজি সহ লেগুনা গাড়িগুলা চলে এলাকার মানুষ বলে আমাদের বোধগম্য নয়…!! আমাদের বয়সে আমরা কোনো দিন এগুলো দেখিনি হাইওয়ে পুলিশের এমন নীরব ভূমিকা পালন করতে দেখিনি
সুতরাং হাইওয়ে পুলিশের ভূমিকা কি একটু জানতে চাই
কার ইশারায় এগুলো চলে? অনেকে দোহাজারি ও চিরিঙ্গা হাইওয়ে পুলিশের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে তারা বলেন এই সব অবৈধ যান এর বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্তা না নিলে
কুমিল্লা হাইওয়ে হেডকোয়ার্টার এ বিষয়টি জানানো হবে