জামাল উদ্দীন,কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি
গত ০২-০৯-২০২৪ইং রাত আনুমানিক ৮:১০ মিনিটের সময় হ্নীলা স্টেশনের বিসমিল্লাহ হোটেলের সামনে হতে ৫/৬ জন লোক মরিচ্চা গুনার শাহজালাল পিতা ফরিদ আহমেদ, কে অপহরণ করে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায় পরে অপহরণ কারীরা মুক্তিপন দাবি করে, ভিক্টিম নিরুপায় হয়ে তার মোবাইলে থাকা বিকাশে ১১ হাজার টাকা দিয়ে চলে আসতে চাইলে ২ লাখ টাকা ছাড়া আসতে দেয়নি , পরে আবারো মোবাইলে থেকে ১০হাজার টাকা দিয়ে আসতে চাইলে তাও ছাড়া মিলেনি।
পরে ২ লাখ টাকার জন্য ভিকটিমকে চোখ বেঁধে অমানবিক নির্যাতন করতে থাকে, একপর্যায়ে ভিকটিমের স্ত্রীকে মাধ্যমে ২ লাখ টাকা নিয়ে আসতে বলে,না হয় ভিকটিমকে মেরে ফেলার হুমকি দেয় ভিকটিমের স্ত্রী অনেক কান্নাকাটি করে অপহরণকারীদের অনেক অনুরোধ করে তার স্বামীকে ছেড়ে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করে। একপর্যায়ে ভিকটিমের স্ত্রীকেও অকথ্য ভাষায়
গালিগালাজ করে,২ লাখ টাকা নাদিলে তার স্বামী কে মেরে ফেলবে বলে হুমকি দেয়,এবং কোন ধরনে চালাকি বা প্রশাসনকে বললে তোমার স্বামী কে মেরে ফেলব বলে হুমকি দেয়, তখন ভিকটিমের স্ত্রী কোন উপায় না,দেখে আত্মীয়সজন হতে টাকা তুলাতুলি করে এবং কিছু স্বর্ণ বন্ধক দিয়ে এক লক্ষ টাকা জোগাড় করে অপহরণকারীদের কোন মতে রাজি করে মোবাইলে কথার মাধ্যমে,, পরে তাদের দেখানো ঠিকানা মতে টাকা নিয়ে যায়, কিন্তু সেখানে গিয়ে ও তার স্বামী না দেখে অস্তির হয়ে যায়, পরে অপহরণ কারীর মধ্যে
২জন বন্দুক নিয়ে এসে টাকা গ্রহণ করেন, সে স্থান হতে ভিকটিমের স্ত্রীকে সরে যেতে বলে অন্য জায়গায়, বা ডাল আর মুখে অপহরণকৃত শাহজালাল কে হাত পা ও চোখ মুখ বান্দা অবস্থায়
ফেলে রেখে অপহরণকারীরা দ্রুত চলে যায়। তখন ভিকটিমের স্ত্রীর সাথে যাওয়া ২জনসহ ভিকটিম শাহজালালকে উদ্ধার করেন,রাত আনুমানিক ১:২০মিনিটের সময়।
অপহরণকারীরা হলেন, ১। মোঃনুর পিতা,,অজ্ঞাত ২। সাদ্দাম পিতা সৈয়দ হোছন, গ্রাম, মরিচ্যা ঘোনা, ৩। আব্দুল্লাহ পিতা, মোঃ আলী, মরিচ্যা ঘোনা,,৪। জাহেদ হোছন, পিতা: সওকত আলী, , ৫।বদি পিতা অজ্ঞাত, রোহিঙ্গা,আরো অচেনা ২/৩জন ছিলেন।কিন্তু এলাকার বিভিন্ন জনের বিভিন্ন মত, কেউ কেউ বলেন পাওনা টাকার জন্য এসব হয়েছে বলেন মন্তব্য করেন, আর কেউ কেউ বলেন পাওনা টাকার জন্য বিচার পর্যন্ত হয়েছিল,,,পাওনাকৃত কৃ টাকা না দেওয়ার কারণে এসব হয়েছে বলে মন্তব্য করেন।।।।