রেজাউল করিম
গ্যাস সংকটে অতিষ্ঠ চার নং মালয় ঘাট এলাকার বাসিন্দারা।ঢাকা জেলা ধামরাই উপজেলার বাসিন্দারা প্রায় এক দুই মাস ধরে গ্যাস সংকটে পড়েছেন।এমন অবস্থায় রান্নার জন্য তাদের বিকল্প উপায় খুঁজতে হচ্ছে।বাহির থেকে খাবার কিনে আনতে হচ্ছে তাদের।ধামরাই, শরিফবাগ,আমতলা,বিজয় নগর,যাত্রাবাড়ী,এসব এলাকায় জানুয়ারি মাস শেষ থেকে এখন পর্যন্ত সমস্যা দেখা দিচ্ছে।প্রতিবছর গরম মৌসুমে গ্যাস সংকটে পড়তে হয় এলাকাবাসীকে। গ্যাস না থাকার কারণে নানা সমস্যা পড়তে হয় তাদের।জানা যায় ভোর পাঁচটা পর থেকে গ্যাস চলে যায়।
সারাদিন গ্যাস থাকে না রাত ৮ থেকে নয়টার দিক গ্যাস আসে। ধামরাই উপজেলার বাসিন্দা,মোঃ দেলোয়ার হোসেন বাংলার দূত পত্রিকা কে জানায়,গ্যাস না থাকায় সকালে আমার বাচ্চার জন্য খাবার বানাতে পারি না।ভোর থেকেই গ্যাস থাকে না। রাত ৭- দিকে আসে,ফলে বাচ্চাকে বাহির থেকে খাবার কিনে খাওয়াতে হচ্ছে।
রাঞ্জন নামের এক লোক বলেন আমাদের বাড়িতে এক মাস ধরে গ্যাস সংকট দেখা দিয়েছে তাই বাহির থেকে খাবার এনে খাচ্ছি,এলাকাবাসীর অভিযোগ প্রতিদিন ভোর থেকে গ্যাস চুলায় থাকছে না। এতে রান্না ও বিভিন্ন কাজের সমস্যা হচ্ছে।এ বিষয়ে গ্যাস এন্ড ট্রান্সমিশন কোম্পানির কাছে জানতে চাইলে তারা বলেন গরম আসলে ধরনের সমস্যা হয়।তাছাড়া উৎপাদনের চেয়ে চাহিদা বেশি হওয়া গ্যাস সংকট দেখা দিচ্ছে। আমরা চেষ্টা করছি সংকট নিরসনে।
গ্যাস সংকটের কারনে বিকল্প হিসেবে তিনি ইলেকট্রিক্যাল চুলা ব্যবহার করেন।প্রতিবেশীরা অনেকেই লাকরীর চুলা ব্যবহার করেছেন,অনেকেই আবার বাহির থেকে খাবার কিনে খাচ্ছে।
রাঞ্জন নামের এক লোক বলেন আমাদের বাড়িতে এক মাস ধরে গ্যাস সংকট দেখা দিয়েছে তাই বাহির থেকে খাবার এনে খাচ্ছি,এলাকাবাসীর অভিযোগ প্রতিদিন ভোর থেকে গ্যাস চুলায় থাকছে না। এতে রান্না ও বিভিন্ন কাজের সমস্যা হচ্ছে।এ বিষয়ে গ্যাস এন্ড ট্রান্সমিশন কোম্পানির কাছে জানতে চাইলে তারা বলেন গরম আসলে ধরনের সমস্যা হয়।তাছাড়া উৎপাদনের চেয়ে চাহিদা বেশি হওয়া গ্যাস সংকট দেখা দিচ্ছে। আমরা চেষ্টা করছি সংকট নিরসনে।