কে এম হাবিবুল্লাহ সাকিব
দোকান থেকে ইফতারের খাবার কিনতে। খাবারের দোকানে যেনো উপচে পড়া ভিড়। দলে দলে সকল শিক্ষার্থীরা যেনো চলে এসেছে তাদের ইফতারের খাবার কিনতে। কোনোরকম খাবার কিনলো সে দশ জনের জন্য। খাবারের মধ্যে আছে বিভিন্ন রকম চপ এবং ভাজা। অন্য বন্ধুকে পাঠানো হয়েছে মহসীন মামার দোকান থেকে দুই লিটার লেবুর শরবত আনতে। খাবার নিয়ে চলে এলো সবাই খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) সেন্ট্রাল ফিল্ডে। সময় আছে আর বিশ মিনিট। সকলে মিলে গোল হয়ে বসে পড়লো মাঠেই। খাবার বিতরণ এবং শরবত বিতরণের দায়িত্ব নিলো কেউ কেউ। কিছুক্ষণ পরেই শোনা গেলো সেন্ট্রাল মসজিদ থেকে আজানের ধ্বনি। শুরু করলো ইফতার। কেউবা এখানে হিন্দু ধর্মাবলম্বি অথবা কেউ বৌদ্ধ্য ধর্মাবলম্বি অথবা কেউ খ্রিষ্টান। তবে ধর্মের ভেদাভেদ নেই কারোর মাঝে। পরিবার থেকে দূরে পড়াশোনা করতে এসেও এখানেই তৈরী করে নিয়েছে একটি পরিবার।
প্রতিদিন এভাবেই ভরে উঠে খুবির সেন্ট্রাল ফিল্ড। জনে জনে মিলে মিশেই করে ইফতার। কোথাও হয়তো শিক্ষক শিক্ষার্থী মিলে, কোথাও সিনিয়র জুনিয়র মিলে, কোথাও হয়তো ব্যাচমেটরা মিলে। এভাবেই উৎসবমূখর পরিবেশ হয়ে ওঠে খুবির সেন্ট্রাল ফিল্ড। বয়ে চলে রমজানের উৎসবমূখর হাওয়া।সকাল ৯টা থেকে ক্লাস এবং দুপুর থেকে ল্যাব শেষ করে সিফাত যায় তপন মামার